খুঁজুন
শুক্রবার, ১৪ মার্চ, ২০২৫, ১ চৈত্র, ১৪৩১

নিউজিল্যান্ডকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জিতল ভারত

স্পোর্টস ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ৯ মার্চ, ২০২৫, ১১:৫১ অপরাহ্ণ
নিউজিল্যান্ডকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জিতল ভারত

২০২৩ সালে ঘরের মাঠে ওয়ানডে বিশ্বকাপের ফাইনালে শিরোপা খোয়াতে হয়েছিল ভারতকে। রোহিত শর্মার অধিনায়কত্বে সেবার শিরোপা হাতছাড়া হলেও একদিনের ক্রিকেটের আইসিসি টুর্নামেন্টে এবার ঠিকই সফল ভারত। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ফাইনালে আজ নিউজিল্যান্ডকে হারিয়েছে রোহিতের দল। এই জয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর টানা দ্বিতীয় আইসিসি শিরোপা ঘরে তুললো ভারত। কিউইদের দেওয়া ২৫২ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ওপেনিংয়ে ব্যাট হাতে দাপুটে সূচনা এনে দিয়েছেন অধিনায়ক রোহিত। তিনি খেলেছেন ৮৩ বলে ৭৬ রানের ইনিংস। এরপর শ্রেয়াস আইয়্যারের ৪৮ ও শেষদিকে লোকেশ রাহুলের ৩৪ রানের অপরাজিত ইনিংসের সুবাদে ৪৯ ওভারে ৪ উইকেটের জয়ের দেখা পায় ভারত।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ভারতের বিপক্ষে টিসে জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন নিউজিল্যান্ডের অধিনায়ক মিচেল স্যান্টনার। এরপর ব্যাট করতে নেমে দলকে ভালো শুরুই এনে দিয়েছিলেন দুই ওপেনার রাচীন রবীন্দ্র ও উইল ইয়াং। তবে বরুণ চক্রবর্তী ও কুলদীপ যাদবের ঘূর্ণিতে দ্রুত ৩ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে ব্ল্যাক ক্যাপসরা। পরে ডেরিল মিচেলের ৬৩ ও মাইকেল ব্রেসওয়েলের ৫৩ রানের ইনিংসের সুবাদে শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ২৫০ রানের সংগ্রহ পায় নিউজিল্যান্ড। এ লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৬ বল হাতে রেখেই ৪ উইকেটের জয় নিশ্চিত করে ভারত।

২৫২ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ওপেনিংয়ে কিউই বোলারদের বিপক্ষে আজ শুরু থেকেই আগ্রাসী ভঙ্গিতে খেলছেন রোহিত। গিল রক্ষণাত্মক খেললেও চার-ছয়ের পসরা সাজিয়েছিলেন ভারতের অধিনায়ক।

কিউই বোলারদের বিপক্ষে আগ্রাসী ভঙ্গিতে খেলে আজ ৪১ বলে ফিফটির দেখা পান রোহিত। প্রথম পাওয়ার প্লে তে গিলকে সঙ্গে নিয়ে তিনি স্কোরবোর্ডে তুলেন ৬৪ রান। এ দুজনের জুটিতেই দলীয় ১০০ রানের সংগ্রহ পার করে ভারত। তবে ১০৫ রানে মিচেল স্যান্টনারের বলে গ্লেন ফিলিপ্সের বিস্ময়কর এক ক্যাচে সাজঘরের পথ ধরতে হয় গিলকে। ফেরার আগে তিনি ৫০ বলে করেন ৩১ রান।

এদিকে গিল ফেরার পর ক্রিজে রোহিতের সঙ্গী হন কোহলি। তবে অভিজ্ঞ এই ব্যাটার আজ দলের হাল ধরতে ব্যর্থ হয়েছেন। রানের খাতা খুললেও দুই অঙ্কের দেখা পাননি তিনি। ২ বলে ১ রান করে কোহলি সাজঘরে ফিরেছেন ব্রেসওয়েলের বলে লেগ বিফোর উইকেটের ফাঁদে পড়ে। এরপর ক্রিজে রোহিতের সঙ্গী হন শ্রেয়াস আইয়্যার। তবে আইয়্যারের সঙ্গে আর বড় জুটি গড়তে পারেননি রোহিত। এ জুটিতে স্কোরবোর্ডে ১৬ রান যোগ হতেই ফিরতে হয় রোহিতকে।

রাচীন রবীন্দ্রর বলে স্ট্যাম্পিংয়ের ফাঁদে পড়ে আউট হন রোহিত। দলীয় ১২২ রানে রোহিত সাজঘরে ফেরার পর অক্ষর প্যাটেলকে নিয়ে দলের হাল ধরেন আইয়্যার। ফর্মে থাকা আইয়্যার আজও দলকে চাপমুক্ত করেন। অক্ষরকে নিয়ে তিনি গড়েছিলেন ৬১ রানের জুটি, ছিলেন ব্যক্তিগত অর্ধশতকের পথে। তবে জীবন পেলেও কাজে লাগাতে পারেননি তিনি, আউট হন ৪৮ রান করে। আইয়্যার ফেরার পর অক্ষরও আউট হন ৪০ বলে ২৯ রান করে।

দলীয় ২০৩ রান অক্ষর ভারতের পঞ্চম ব্যাটার হিসেবে ফেরার পর ক্রিজে রাহুলের সঙ্গী হন হার্দিক পান্ডিয়া। রাহুল-পান্ডিয়া মিলে গড়েছিলেন ৩৮ রানের জুটি। ১৮ বলে ১৮ রান করে পান্ডিয়া আউট হলেও দলকে জিতিয়েই মাঠ ছাড়েন রাহুল।

এর আগে আগে ব্যাট করতে নেমে আজ শুরু থেকেই আগ্রাসী মনোভাব নিয়েই খেলেছেন রবীন্দ্র। ইয়াংকে সঙ্গে নিয়ে উদ্বোধনী জুটিতে তিনি স্কোরবোর্ডে তুলেছিলেন ৫৭ রান। এরপর বরুণের বলে লেগ বিফোর উইকেটের ফাঁদে পড়ে আউট হন ইয়াং। সাজঘরে ফেরার আগে ২৩ বলে ১৫ রান করেছেন ইয়াং।

ইয়াং ফেরার পর ক্রিজে রবীন্দ্রর সঙ্গী হন কেইন উইলিয়ামসন। সেমিফাইনালে এ দুজন মিলে বড় জুটি গড়ে দলকে বড় সংগ্রহ এনে দিলেও আজ আর তা হয়নি। বরুণের পর কিউইদের ব্যাটিং লাইন আপে জোড়া আঘাত হানেন কুলদীপ।

দলীয় ৬৯ রানে কুলদীপের বলে আউট হয়ে সাজঘরে ফিরেন রবীন্দ্র। ফেরার আগে তিনি ২৯ বলে করেছেন ৩৭ রান। এরপর উইলিয়ামসনও নিজের নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি, বড় ম্যাচে দলের হাল ধরতে ব্যর্থ হয়ে কিউইদের সাবেক এই অধিনায়কও সাজঘরে ফিরেন কুলদীপের শিকার হয়েই। ফেরার আগে তিনি ১৪ বলে করেন ১১ রান।

এরপর টম ল্যাথামও আজ হতাশ করেছেন দলকে। ৩০ বলে ১৪ রান করে তিনি আউট হন দলীয় ১০৮ রানে। ল্যাথাম ফেরার পর গ্লেন ফিলিপ্সকে নিয়ে দলের হাল ধরেন মিচেল। এ দুজন মিলে গড়েছিলেন ৫৭ রানের জুটি। তবে ৫২ বলে ৩৪ রান করে ফিলিপ্স বরুণের বলে বোল্ড হয়ে ফিরলে ভাঙে এ জুটি। ফিলিপ্স ফেরার পর ব্রেসওয়েলের সঙ্গেও ৪৬ রানের জুটি গড়েছিলেন মিচেল।

দলকে পথ দেখানোর পথে তিনি খেলেছেন ৬৩ রানের ইনিংস। ১০১ বলে ৬৩ রান করে তিনি আউট হন মোহাম্মদ শামির বলে। এদিকে নিউজিল্যান্ডের দলীয় সংগ্রহ ২৫১ হয় শেষদিকে ব্রেসওয়েলের খেলা ৪০ বলে ৫৩ রানের ইনিংসের সুবাদে। তার এই ইনিংসের সুবাদে শেষ পর্যন্ত ৫০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ২৫১ রানের সংগ্রহ পায় নিউজিল্যান্ড।

লিচু বাগানে কুমড়া চাষে সফল স্কুল শিক্ষক জনি

আজকের বোচাগঞ্জ ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫, ৪:৪৮ অপরাহ্ণ
লিচু বাগানে কুমড়া চাষে সফল স্কুল শিক্ষক জনি

oppo_0

দিনাজপুর জেলায় আম ও লিচু বাগানের সংখা অনেক। প্রতিটি বাগানের নিচের অংশে হাজার হাজার একর জমি ফাকা পড়ে থাকে। সেই পতিত(বাগানের নিচে)র জমিতে সাথী ফসল হিসেবে মিষ্টি কুমড়া চাষ শুরু করেছেন দিনাজপুরের বোচাগঞ্জ উপজেলার নেহালগাঁও উচ্চ বিদ্যালয়ের কৃষি শিক্ষক হুমায়ুন কবির জনি। প্রথমবার মিষ্টি কুমড়া চাষ করে তিনি পেয়েছেন সফলতা। মিষ্টি কুমড়া চাষ করে যথেষ্ট সাড়া ফেলেছেন তিনি। তার সফলতা দেখে আম/লিচু বাগানে কুমড়া চাষে আগ্রহী হচ্ছেন অনেক কৃষক। আম/লিচু বাগানে কুমড়া চাষে কৃষকদের উৎসাহিত করতে কাজ করছে কৃষি বিভাগ। জানা গেছে, হুমায়ুন কবির জনি দিনাজপুর থেকে ১ হাজার দুইশতটি বীজ কিনে এনে বাসায় চারা তৈরি করেন এবং এক একর জমির লিচু বাগানে সেই চারা রোপণ করেন। গত জানুয়ারি মাসে বিভিন্ন জাতের মিষ্টি কুমড়ার চারা রোপণ করে প্রতিটি কুমড়া গাছে ১০টির বেশি কুমড়ার অংকুর হলেও তিনি ৫ থেকে ৬টি কুমড়া সংগ্রহ করছেন। লিচু বাগানে হুমায়ুন কবির জনির মিষ্টি কুমড়া আবাদ দেখতে আসা কৃষক আঃ রহিম বলেন, ‘আমি ফেসবুকের মাধ্যমে জানতে পেরে আজ লিচুর বাগানে মিষ্টি কুমড়া চাষ পদ্ধতি দেখতে এসেছি। দেখে খুব ভালো লাগল। আমিও আগামী বছর আমার আম বাগনে মিষ্টি কুমড়া চাষ করব।’ কৃষি উদ্যোক্তা হুমায়ুন কবির জনি বলেন, ‘আমি লিচু বাগানে তিন জাতের মিষ্টি কুমড়া চাষ করেছি। এই কুমড়া আবাদ করতে আমার প্রায় ১ লক্ষ টাকা খরচ হয়েছে। আমি আশা করি, এই মিষ্টি কুমড়া বিক্রি করে আমার প্রায় ৫ লক্ষ টাকার মতো আয় হবে।’ লিচু বাগানে মিষ্টি কুমড়া চাষের এই পদ্ধতি কোথায় থেকে পেয়েছেন, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমি এই পদ্ধতি নিজে চিন্তা করে প্রয়োগ করেছি। কারণ লিচু বাগানের নিচের পতিত জমিটি সাধারণত পড়ে থাকে। তাই আমি প্রথমবার সেই পতিত জমিতে কুমড়া চাষ করেছি এবং সফলতা পেয়েছি।’ বোচাগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নয়ন কুমার শাহা বলেন, ‘বোচাগঞ্জ উপজেলার আটগাঁও ইউনিয়নে হুমায়ুন কবির জনি নামের এক কৃষক এক একর জমিতে প্রথমবারের মতো লিচু বাগানে কুমড়া আবাদ করেছেন। কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের পক্ষ থেকে আমরা তাকে কারিগরি পরামর্শ প্রদানসহ বিভিন্ন সার্বিক সহযোগিতা করে যাচ্ছি। আশা করছি ফলন ভালো হবে এবং কৃষক লাভবান হবেন। আমি হুমায়ুন কবির জনির এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই।

বোচাগঞ্জে প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে খামারী ও সুফল ভোগীদের মাঝে উপকরণ বিতরণ

মোঃ শামসুল আলম
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫, ৪:১৪ অপরাহ্ণ
বোচাগঞ্জে প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে খামারী ও সুফল ভোগীদের মাঝে উপকরণ বিতরণ

“আমিষেই শক্তি, আমিষেই মুক্তি” এই শ্লোগানকে সামনে রেখে দিনাজপুরের বোচাগঞ্জে বৃহস্পতিবার খামারী ও সুফল ভোগীদের মাঝে উপকরণ বিতরণ করেছে উপজেলা প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তর বোচাগঞ্জ।

সকাল ১১টায় উপজেলা প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তর হতে খামারী ও সুফল ভোগীদের মাঝে গবাদী পশু ও পাখির খাদ্য, মেডিসিন, ভ্যাকসিন, গবাদী পশু ও পাখির ঘর নির্মাণ উপকরণ, প্রযুক্তি উপকরণ, চপার মেশিন, বিতরণের অংশ হিসেবে ৩০জন জন সুফল ভোগীর প্রত্যেককে ১টি ট্রোলী, ১টি বেলচা, ২পিছ ফ্লোরমেট ও ১পিছ ল্যাক্টো মিটার মেশিন দেয়া হয়েছে। সুফল ভোগীদের মাঝে উপকরণ বিতরণ এর পূর্বে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ আবু কায়েস বিন আজিজ বলেন, আমরা খামারের উৎপাদন বৃদ্ধি করার জন্য খামারীদের বিভিন্ন ধরণের উপকরণ প্রদান করছি।

খামারীরা এই উপকরণ ব্যবহারের মাধ্যমে সুন্দর সাবলীল ভাবে খামার পরিচালনা করতে পারবেন। এতে গবাদী পশুর উৎপাদন অনেক বৃদ্ধি পাবে যা জাতীয় অর্থনীতিতে অনেক বড় অবদান রাখবে। আমরা আশা করব এই উপকরণ পেয়ে খামারীরা খামার করার প্রতি আরো বেশী উদ্বুদ্ধ হবে এবং প্রাণী সম্পদের সাথে আরও বেশী জরিত হবে। এসময় উপজেলা ভেটেরিনারী সার্জন ডাঃ নিহারঞ্জন প্রামানিক, উপজেলা প্রাণী সম্পদ সম্প্রসারণ কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ আসাদুজ্জামান রিমন, সেতাবগঞ্জ প্রেসক্লাবের সদস্য সচিব মোঃ শামসুল আলম সহ এলাকার সুধীজন উপস্থিত ছিলেন।

তিস্তাপাড়ের মানুষদের কথা শুনলেন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন কর্মকর্তারা

নীলফামারী প্রতিনিধি
প্রকাশিত: বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫, ৯:৩৯ অপরাহ্ণ
তিস্তাপাড়ের মানুষদের কথা শুনলেন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন কর্মকর্তারা

তিস্তা নদীর সমন্বিত ব্যবস্থাপনা পুনরুদ্ধার’ শীর্ষক প্রস্তাবিত প্রকল্পের ওপর অংশীজনদের কথা শুনলেন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন কর্মকর্তারা।

বুধবার (১২ মার্চ) বেলা সাড়ে ১১টায় নীলফামারী জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে জেলা প্রশাসন ও ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ড এর আয়োজনে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
মতবিনিময় সভায় তিস্তাপাড়ের মানুষ, তিস্তা নদীরক্ষা আন্দোলনকারী, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ তাদের মতামত তুলে ধরেন।

এর আগে, শুরুতে প্রকল্প বাস্তবায়নকারী প্রত্যাশী ‘পাওয়ার চায়না’র পক্ষে তিস্তা মহাপরিকল্পনা প্রকল্পের সামগ্রিক বিষয় পাওয়ার প্লান্ট প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে তুলে ধরেন প্রকল্পের সিনিয়র এক্সপার্ট মকবুল হোসেন।

এতে বলা হয়, পাঁচ বছর মেয়াদি এই প্রকল্পে ১১০ কিলোমিটার নদী তীর সংরক্ষণ ও ড্রেজিং, ২২৪ কিলোমিটার বাঁধ নির্মাণ, মেরামত ও বাঁধের ওপরে রাস্তা নির্মাণ, ৬৭টি গ্রোয়েন নির্মাণ করার পাশাপাশি প্রায় ১৭১ বর্গকিলোমিটার ভূমি পুনরুদ্ধার করা হবে।

এছাড়াও প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে সুবিধা ভোগ করবে তিস্তাপাড়ের মানুষ বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও নদী গবেষক তুহিন ওয়াদুদ বলেন, তিস্তা হচ্ছে সারা বাংলাদেশের মধ্যে ভিন্নতর নদী এই নদীতে আমরা মার্চ মাসে গিয়ে একটা গ্রাম দেখলাম এপ্রিল মাসে গিয়ে আমরা হয়ত সেই গ্রাম টা খুঁজে পাবো না পানিতে চলে গেছে। আবার এপ্রিল মাসে গিয়ে দেখবো সেখানে চড় জেগে উঠেছে নদী নিয়ে আরও বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেন। নদী পাড়ের মানুষদের জমির মালিকানা নিয়ে কথা বলেন এই নদী গবেষক।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ নায়িরুজ্জামান এর সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় উত্তরাঞ্চল পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রধান প্রকৌশলী মাহবুবর রহমান, পাওয়ার চায়নার কান্ট্রি ম্যানেজার হান কুন,

জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জহুরুল আলম, জেলা জামায়াতের আমীর আব্দুস সাত্তার, জাতীয় নাগরিক কমিটির যুগ্ম- সূখ্য, সংগঠন আবু সাঈদ লিওন সহ অন্যান্যরা এসময় বক্তব্য দেন।