খুঁজুন
শুক্রবার, ১৪ মার্চ, ২০২৫, ১ চৈত্র, ১৪৩১

নতুন সিরীয় নেতার প্রথম বিদেশ সফরে সৌদি যুবরাজের সঙ্গে সাক্ষাৎ

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১০:২৫ পূর্বাহ্ণ
নতুন সিরীয় নেতার প্রথম বিদেশ সফরে সৌদি যুবরাজের সঙ্গে সাক্ষাৎ

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারা রোববার সৌদি যুবরাজ ও কার্যত শাসক মোহাম্মদ বিন সালমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। ক্ষমতা গ্রহণের পর এটিই তার প্রথম বিদেশ সফর। রিয়াদ থেকে এএফপি জানায়, রিয়াদে পৌঁছানোর পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদ আল-শাইবানির সঙ্গে সফররত শারাকে সৌদি কর্মকর্তারা স্বাগত জানান। রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন চ্যানেল আল-ইখবারিয়ার সম্প্রচারিত ছবিতে এই দৃশ্য দেখা যায়।

পরে সৌদি সরকারি সংবাদ সংস্থা এসপিএ জানায়, যুবরাজ মোহাম্মদ শারাকে অভ্যর্থনা জানিয়েছেন, তবে তাদের আলোচনার বিস্তারিত বিষয়বস্তু তাৎক্ষণিকভাবে প্রকাশ করা হয়নি।

গত ডিসেম্বরে সিরিয়ার ইসলামপন্থী গোষ্ঠী কর্তৃক বাশার আল-আসাদ উৎখাতের পর আহমেদ আল-শারাকে অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।

সৌদি বাদশাহ সালমান এবং যুবরাজ মোহাম্মদ তার আনুষ্ঠানিক নিয়োগের পরপরই অভিনন্দন জানান।

সিরিয়ার নতুন প্রশাসন যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটির পুনর্গঠন ও অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে উপসাগরীয় ধনী দেশগুলোর সহায়তার ওপর নির্ভর করছে।

গত ডিসেম্বরে সৌদি সংবাদমাধ্যম আল-আরাবিয়াকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে শারা বলেন, সৌদি আরব অবশ্যই সিরিয়ার ভবিষ্যতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে এবং দেশটিতে বিনিয়োগের ‘বিশাল সম্ভাবনা’ রয়েছে।

তিনি আরও জানান, তিনি সৌদি আরবে জন্মগ্রহণ করেছিলেন, যেখানে তার বাবা কর্মরত ছিলেন, এবং জীবনের প্রথম সাত বছর তিনি উপসাগরীয় এ তেলসমৃদ্ধ দেশেই কাটিয়েছেন।

‘কৌশলগত সুবিধা’

মিশরের আল-আহরাম সেন্টার ফর পলিটিক্যাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ-এর আঞ্চলিক বিশ্লেষক রাবহা সাইফ আল্লাম বলেন, ‘সিরিয়ার নতুন প্রশাসনকে আরব বিশ্ব ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে পুনরায় অন্তর্ভুক্ত করতে রিয়াদ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।’

তিনি আরও বলেন, আরব বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ সৌদি আরব সিরিয়ার স্থিতিশীলতা থেকে সরাসরি উপকৃত হবে।

তিনি বলেন, ‘সিরিয়ায় ইরানের প্রভাব এখন প্রায় শূন্যের কোটায়, যা দেশটির আঞ্চলিক অবস্থানকে দুর্বল করেছে। পাশাপাশি সিরিয়া থেকে উপসাগরীয় দেশগুলোতে দীর্ঘদিন ধরে অস্থিতিশীলতার কারণ হিসেবে বিদ্যমান থাকা মাদক চোরাচালানও এখন অতীত।’

দামেস্ককে তেহরানের প্রভাব থেকে সরিয়ে নেওয়াটা রিয়াদের জন্য একটি ‘কৌশলগত সুবিধা’ বলে তিনি মন্তব্য করেন।

যদিও ২০২৩ সালে সাত বছরের কূটনৈতিক সম্পর্কচ্ছেদের অবসান ঘটিয়ে সৌদি আরব ও ইরান পুনরায় সম্পর্ক স্থাপন করে, তবে তারা এখনো বিভিন্ন ভূরাজনৈতিক বিষয়ে মতবিরোধে রয়েছে, যার মধ্যে সিরিয়ার গৃহযুদ্ধ অন্যতম। এ সংঘাতে তারা বিপরীত পক্ষকে সমর্থন দিয়েছিল।

সিরিয়া আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের জন্যও চাপ দিচ্ছে, যা দেশটির অর্থনীতিকে সংকটের মুখে ফেলেছে।

১৯৭৯ সালে যুক্তরাষ্ট্র সিরিয়াকে ‘সন্ত্রাসবাদে পৃষ্ঠপোষক রাষ্ট্র’ হিসেবে চিহ্নিত করার পর থেকে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। তবে ২০১১ সালে আসাদবিরোধী গণবিক্ষোভ দমন এবং পরবর্তী সময়ে গৃহযুদ্ধ শুরুর পর পশ্চিমা দেশগুলো এ নিষেধাজ্ঞা কঠোর করে।

সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী গত মাসে দামেস্ক সফর করে সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে সহায়তার প্রতিশ্রুতি দেন।

সফরকালে প্রিন্স ফয়সাল বিন ফারহান বলেন, ‘আমরা সংশ্লিষ্ট সব দেশের সঙ্গে সক্রিয় আলোচনায় রয়েছি, যার মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, এবং আমরা ইতিবাচক বার্তা পাচ্ছি।’

আসাদ উৎখাতের পর থেকে সিরিয়ার নতুন প্রশাসনের সঙ্গে ক্রমাগত কূটনৈতিক যোগাযোগ চলছে।

কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল-থানি গত বৃহস্পতিবার দামেস্ক সফরে যান। তিনি সিরিয়ার স্থিতিশীলতা নিশ্চিত এবং পুনর্গঠন, উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি নিশ্চিত করতে সমাজের সব শ্রেণির প্রতিনিধিত্বশীল একটি সরকার গঠনের ওপর জোর দেন।

মুক্তিপণের ২৫ লাখ দেওয়ার পরও খোঁজ নেই মিলনের, মানবন্ধন

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৪ মার্চ, ২০২৫, ১২:৪৯ অপরাহ্ণ
মুক্তিপণের ২৫ লাখ দেওয়ার পরও খোঁজ নেই মিলনের, মানবন্ধন

মুক্তিপণের ২৫ লাখ টাকা দিয়েও মিলনকে ফিরে পাননি তার বাবা। প্রায় ১৮ দিন অতিবাহিত হলেও ছেলেকে ফিরে না পেয়ে ভেঙে পড়েছে পরিবারটি। মিলন হোসেন (২৩) পীরগঞ্জ উপজেলার ৩ নং খনগাঁও ইউনিয়নের চাপাপাড়া এলাকার বাসিন্দা পানজাব আলীর ছেলে। তিনি দিনাজপুর পলিটেকনিক কলেজের ছাত্র। অপহৃত হওয়া ওই কলেজ শিক্ষার্থীকে দ্রুত ফিরিয়ে দিতে এবং অপহরণের সাথে জড়িতদের গ্রেফতার করে শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) দুপুরে ঠাকুরগাঁওবাসীর আয়োজনে এ মানববন্ধনে অংশ নেন মিলনের পরিবারসহ এলাকাবাসী ও স্থানীয় ব্যক্তিবর্গরা। মানববন্ধনটি জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে থেকে শুরু হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে চৌরাস্তার কাছে এসে ঘণ্টাব্যাপী অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হয়।
এ সময় অশ্রুসিক্ত কণ্ঠে মিলনের মা বলেন, ‘আমার ছেলেকে অপহরণ করে তারা কোথায় রেখেছে, জানি না; কেমন আছে, জানি না। অপহরণকারীরা ৩০ লাখ টাকা মুক্তিপণ চেয়েছিল, আমরা গরিব খেটে খাওয়া পরিবার সবকিছু বিসর্জন দিয়ে ২৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়েছি। মুক্তিপণের দাবি পূরণ করার পাঁচদিন অতিবাহিত হলেও তারা আমার ছেলেকে ফিরিয়ে দেয়নি।’

তিনি দ্রুত মায়ের কোলে ছেলেকে ফিরিয়ে দেওয়ার এবং অপহরণকারীদের আটক করে কঠোর শাস্তি দেওয়ার দাবি জানান।

উল্লেখ্য, গত ২৩ ফেব্রুয়ারি রাত সাড়ে ৮টায় ঠাকুরগাঁও পলিটেকনিক কলেজের পেছনে প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে নিখোঁজ হন মিলন। ঘটনার দিন রাত ১টার দিকে অপহরণকারীরা ভুক্তভোগী পরিবারকে মোবাইলফোনে অপহরণের বিষয়টি জানায়। প্রথমে ১২ ঘণ্টার মধ্যে মুক্তিপণের ৩ লাখ টাকা চায় তারা। পরদিন দুপুরে ৩ লাখ টাকা দিতে রাজি হয় মিলনের পরিবার। তবে পরবর্তীতে চক্রটি ৫ লাখ টাকা দাবি করে, এরপর মুক্তিপণ বেড়ে ১০ লাখ হয়। তিনদিন পর ১৫ লাখ টাকা দাবি করে তারা। সবশেষ ২৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে অপহরণকারীরা।

৯ মার্চ রাতে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকাগামী ১০টার ট্রেনে উঠতে বলে অপহরণকারীরা। এরপর পীরগঞ্জের সেনুয়া এলাকায় চলন্ত ট্রেন থেকে ২৫ লাখ টাকার ব্যাগটি বাইরে ফেলে দিতে বলে তারা। মিলনের জন্য দুই সেট পোশাকসহ ২৫ লাখ টাকা ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়ার ১০ মিনিট পর অপহরণকারী চক্রটি টাকা পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে। পরদিন তারা জানায়, দিনাজপুর রেলওয়ে স্টেশনে অপহৃত মিলন পাওয়া যাবে। কিন্তু স্টেশনে গিয়ে মিলনকে পাওয়া যায়নি।

লিচু বাগানে কুমড়া চাষে সফল স্কুল শিক্ষক জনি

আজকের বোচাগঞ্জ ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫, ৪:৪৮ অপরাহ্ণ
লিচু বাগানে কুমড়া চাষে সফল স্কুল শিক্ষক জনি

oppo_0

দিনাজপুর জেলায় আম ও লিচু বাগানের সংখা অনেক। প্রতিটি বাগানের নিচের অংশে হাজার হাজার একর জমি ফাকা পড়ে থাকে। সেই পতিত(বাগানের নিচে)র জমিতে সাথী ফসল হিসেবে মিষ্টি কুমড়া চাষ শুরু করেছেন দিনাজপুরের বোচাগঞ্জ উপজেলার নেহালগাঁও উচ্চ বিদ্যালয়ের কৃষি শিক্ষক হুমায়ুন কবির জনি। প্রথমবার মিষ্টি কুমড়া চাষ করে তিনি পেয়েছেন সফলতা। মিষ্টি কুমড়া চাষ করে যথেষ্ট সাড়া ফেলেছেন তিনি। তার সফলতা দেখে আম/লিচু বাগানে কুমড়া চাষে আগ্রহী হচ্ছেন অনেক কৃষক। আম/লিচু বাগানে কুমড়া চাষে কৃষকদের উৎসাহিত করতে কাজ করছে কৃষি বিভাগ। জানা গেছে, হুমায়ুন কবির জনি দিনাজপুর থেকে ১ হাজার দুইশতটি বীজ কিনে এনে বাসায় চারা তৈরি করেন এবং এক একর জমির লিচু বাগানে সেই চারা রোপণ করেন। গত জানুয়ারি মাসে বিভিন্ন জাতের মিষ্টি কুমড়ার চারা রোপণ করে প্রতিটি কুমড়া গাছে ১০টির বেশি কুমড়ার অংকুর হলেও তিনি ৫ থেকে ৬টি কুমড়া সংগ্রহ করছেন। লিচু বাগানে হুমায়ুন কবির জনির মিষ্টি কুমড়া আবাদ দেখতে আসা কৃষক আঃ রহিম বলেন, ‘আমি ফেসবুকের মাধ্যমে জানতে পেরে আজ লিচুর বাগানে মিষ্টি কুমড়া চাষ পদ্ধতি দেখতে এসেছি। দেখে খুব ভালো লাগল। আমিও আগামী বছর আমার আম বাগনে মিষ্টি কুমড়া চাষ করব।’ কৃষি উদ্যোক্তা হুমায়ুন কবির জনি বলেন, ‘আমি লিচু বাগানে তিন জাতের মিষ্টি কুমড়া চাষ করেছি। এই কুমড়া আবাদ করতে আমার প্রায় ১ লক্ষ টাকা খরচ হয়েছে। আমি আশা করি, এই মিষ্টি কুমড়া বিক্রি করে আমার প্রায় ৫ লক্ষ টাকার মতো আয় হবে।’ লিচু বাগানে মিষ্টি কুমড়া চাষের এই পদ্ধতি কোথায় থেকে পেয়েছেন, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমি এই পদ্ধতি নিজে চিন্তা করে প্রয়োগ করেছি। কারণ লিচু বাগানের নিচের পতিত জমিটি সাধারণত পড়ে থাকে। তাই আমি প্রথমবার সেই পতিত জমিতে কুমড়া চাষ করেছি এবং সফলতা পেয়েছি।’ বোচাগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নয়ন কুমার শাহা বলেন, ‘বোচাগঞ্জ উপজেলার আটগাঁও ইউনিয়নে হুমায়ুন কবির জনি নামের এক কৃষক এক একর জমিতে প্রথমবারের মতো লিচু বাগানে কুমড়া আবাদ করেছেন। কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের পক্ষ থেকে আমরা তাকে কারিগরি পরামর্শ প্রদানসহ বিভিন্ন সার্বিক সহযোগিতা করে যাচ্ছি। আশা করছি ফলন ভালো হবে এবং কৃষক লাভবান হবেন। আমি হুমায়ুন কবির জনির এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই।

বোচাগঞ্জে প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে খামারী ও সুফল ভোগীদের মাঝে উপকরণ বিতরণ

মোঃ শামসুল আলম
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫, ৪:১৪ অপরাহ্ণ
বোচাগঞ্জে প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে খামারী ও সুফল ভোগীদের মাঝে উপকরণ বিতরণ

“আমিষেই শক্তি, আমিষেই মুক্তি” এই শ্লোগানকে সামনে রেখে দিনাজপুরের বোচাগঞ্জে বৃহস্পতিবার খামারী ও সুফল ভোগীদের মাঝে উপকরণ বিতরণ করেছে উপজেলা প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তর বোচাগঞ্জ।

সকাল ১১টায় উপজেলা প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তর হতে খামারী ও সুফল ভোগীদের মাঝে গবাদী পশু ও পাখির খাদ্য, মেডিসিন, ভ্যাকসিন, গবাদী পশু ও পাখির ঘর নির্মাণ উপকরণ, প্রযুক্তি উপকরণ, চপার মেশিন, বিতরণের অংশ হিসেবে ৩০জন জন সুফল ভোগীর প্রত্যেককে ১টি ট্রোলী, ১টি বেলচা, ২পিছ ফ্লোরমেট ও ১পিছ ল্যাক্টো মিটার মেশিন দেয়া হয়েছে। সুফল ভোগীদের মাঝে উপকরণ বিতরণ এর পূর্বে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ আবু কায়েস বিন আজিজ বলেন, আমরা খামারের উৎপাদন বৃদ্ধি করার জন্য খামারীদের বিভিন্ন ধরণের উপকরণ প্রদান করছি।

খামারীরা এই উপকরণ ব্যবহারের মাধ্যমে সুন্দর সাবলীল ভাবে খামার পরিচালনা করতে পারবেন। এতে গবাদী পশুর উৎপাদন অনেক বৃদ্ধি পাবে যা জাতীয় অর্থনীতিতে অনেক বড় অবদান রাখবে। আমরা আশা করব এই উপকরণ পেয়ে খামারীরা খামার করার প্রতি আরো বেশী উদ্বুদ্ধ হবে এবং প্রাণী সম্পদের সাথে আরও বেশী জরিত হবে। এসময় উপজেলা ভেটেরিনারী সার্জন ডাঃ নিহারঞ্জন প্রামানিক, উপজেলা প্রাণী সম্পদ সম্প্রসারণ কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ আসাদুজ্জামান রিমন, সেতাবগঞ্জ প্রেসক্লাবের সদস্য সচিব মোঃ শামসুল আলম সহ এলাকার সুধীজন উপস্থিত ছিলেন।